ফ্রিল্যান্সিং-এ এত ইনকাম হলে বাংলাদেশে বেকার-এর সংখ্যা কমছে না কেন?



ফ্রিল্যান্সিং একটি ব্যক্তির কাজ করার একটি উপায় যা তার স্বাধীনতা এবং অফিসে বা কোম্পানির সাথে স্বার্থ বহুল করতে দেয়। এটি প্রধানভাবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করা, যা ব্যক্তিদের কাজের সময় এবং স্থানের ব্যবহার করতে অনুমতি দেয়। ফ্রিল্যান্সিং এর এই মডেল বাংলাদেশে বেকার সংখ্যা কমায়ে তোলছে কারণ:

স্বাধীনতা এবং সুবিধা: ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য কোনও অফিসে বা পোস্টে বাধাই নেই, যা ব্যক্তিদের স্বাধীনতা এবং সুবিধা অনুভব করতে দেয়। এটি একজন ব্যক্তির কাজের সময় এবং আবাসনের জন্য একটি সুবিধাজনক উপায়।

গ্লোবাল মার্কেট এক্সপোজার: ফ্রিল্যান্সিং কাজ গ্লোবাল মার্কেটে অনেকটা অফিস কাজের সাথে তুলনা করে একজন ব্যক্তিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিখা দেয় এবং তার কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বাড়াতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা বিশ্ববিদ্যালয়ের বা বৃহত্তর প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গ্লোবাল প্রজেক্টে কাজ করতে পারে এবং বিভিন্ন প্রকারের কাজে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে।

অনলাইন পেমেন্ট সুবিধা: অনলাইন পেমেন্ট পদ্ধতির জন্য ফ্রিল্যান্সিং একটি সুবিধাজনক অপশন। বাংলাদেশে অনলাইন পেমেন্ট পদ্ধতি হিসেবে বিকল্প হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে যেটি বেকার-এদের জন্য একটি আত্মবিশ্বাস এবং আর্থিক স্বাধীনতা সৃষ্টি করতে সাহায্য করে।ফ্রিল্যান্সিং এবং একই সাথে বেকার সংখ্যা কমতে একাধিক কারণ থাকতে পারে:

আর্থিক স্বাধীনতা: ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে নিজের কাজের সময় এবং মূল্যের উপর নিয়ন্ত্রণ দেয়, এটি আরও আপনার আয় বেড়েতে সাহায্য করতে পারে। আরও অনেকে ফ্রিল্যান্সিং করে নিজেদের স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করতে পারেন এবং এটি আরও আর্থিক স্বাধীনতা উপভোগ করতে সাহায্য করতে পারে।

    1. অনলাইন ব্যবসার বৃদ্ধি: ইন্টারনেটের ব্যবসায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এটি ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য অনুমোদন দেয়েছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলি ফ্রিল্যান্সারদের কাজের সুযোগ দিচ্ছে এবং ব্যক্তিগত এবং পেশাদার উন্নতির মাধ্যমে পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারে।

    2. ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারে পূর্ণ সামরিক বৃদ্ধি: অনেকে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এবং একই সময়ে নিজেদের ক্যারিয়ারে পূর্ণ সামরিক বৃদ্ধি করতে পারেন। এটি সহজ হওয়ার জন্য তাদের নিজের সময় এবং কাজের প্রাথমিকতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।

    3. শিক্ষা এবং দক্ষতা উন্নত করা: ফ্রিল্যান্সিং সাধারিত নিজের দক্ষতা এবং প্রশিক্ষণ দেওয়ার একটি অচ্ছ উপায় হতে পারে, যা একজন বেকারের ক্যারিয়ার উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

    4. গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগত গুণগুলির উন্নত করা: ফ্রিল্যান্সারদের একজন হতে হলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগত গুণগুণ থাকতে হয়, যেমন দৃঢ় সেলফ-ম্যানেজমেন্ট, উদ্যমিতা, এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা। এই গুণগুণ সহিত একজন ফ্রিল্যান্সার তাদের ক্যারিয়ার উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

    5. ফ্রিল্যান্সিং বা স্বায়ত্তশাসিত কাজে মাধ্যমে ইনকাম করা বাংলাদেশে বেকার-এর সংখ্যা কমতে একাধিক কারণ থাকতে পারে:

      1. ইন্টারনেট সংযোগ: ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য দক্ষতা ও তথ্যপ্রযুক্তির মধ্যে সম্পৃক্ত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটির জন্য দক্ষতা অনলাইনে প্রশিক্ষণ সাধারিত। তবে, এই কাজগুলির জন্য সুস্থ, দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে ইন্টারনেট সংযোগ এখন একটি সাধারিত সম্পৃক্ত হয়েছে।

      2. অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা: ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা দরকার, এবং বাংলাদেশে এটি এখন সহজলভ্য হয়েছে। বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা আমেরিকার, ইউরোপের, এবং অন্যান্য দেশগুলির সাথে কাজ করতে পারে এবং অনলাইন পেমেন্ট সার্ভিসগুলি ব্যবহার করতে পারে।

      3. প্রযুক্তির বৃদ্ধি: বাংলাদেশে প্রযুক্তি ও তথ্যপ্রযুক্তির বৃদ্ধি হচ্ছে অনেক দ্রুত। এটি ব্যক্তিগত এবং পেশাদার উন্নতির একটি উদাহরণ।

      4. বিভিন্ন কারণের জন্য বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এবং সেলফ-ইমপ্রোভমেন্টের ক্ষেত্রে ইনকাম বাড়ছে এবং বেকার সংখ্যা কমছে।

        1. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নত ব্যবস্থা: বাংলাদেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) সেক্টর এবং ইন্টারনেট ব্যবহারে অগ্রগতি হয়েছে, যা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের অপর্যাপ্ত সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

        2. ওয়ার্ক ফ্রম হোম (WFH): ইন্টারনেট এবং তথ্য প্রযুক্তির উন্নত ব্যবস্থা দিয়ে লোকেরা বাসায় থেকে কাজ করতে পারে এবং ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি তাদের কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে।

        3. প্রযুক্তি শেখার সুযোগ: অনেক ওয়েবসাইট, কোর্স, এবং অনলাইন রিসোর্সের মাধ্যমে লোকেরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি শেখতে পারে, যা তাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং এ যোগ দেওয়ার সুযোগ করতে সাহায্য করে।

        4. আউটসোর্সিং এবং আন্তর্জাতিক মাধ্যমে কাজ: ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ বাজার আছে, এবং এটি লোকদের অন্তর্ভুক্ত করতে সাহায্য করে এবং তাদের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করতে সাহায্য করে।

        5. প্রশিক্ষণ ও কৌশল উন্নত করা: বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম, সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং অনলাইন কোর্স যোগ করে ব্যক্তিগত ও পেশাদার কৌশল উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

        6. প্রেরণা ও আত্মবিশ্বাস: বেকার সংখ্যা কমানোর জন্য লোকদের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি প্রেরণা এবং আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে, কারণ এটি একটি নতুন এবং আতুর প্রবৃদ্ধির পথে লোকদেরকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

        7. ফ্রিল্যান্সিং এবং বেকারি সংক্রান্ত এই বৃষ্টি হওয়ায় একটি কারণ হতে পারে বাংলাদেশে:

          1. আন্তর্জাতিক বাজারে যোগদান: ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করার জন্য আবেগ প্রবৃদ্ধি পেতে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন প্রসারের ক্ষমতা প্রদান করে। এই প্ল্যাটফর্মে যোগদান করতে হলে কেউ যেখানেই থাকতে পারে এবং আন্তর্জাতিক কাজ সংক্রান্ত হওয়ায় একজন ফ্রিল্যান্সার ব্যক্তিগত ইনকাম করতে পারেন।

          2. শিক্ষার সুবিধা এবং প্রশিক্ষণ: বেকারি সময়ে ব্যক্তিগত সক্ষমতা অর্জন করতে এবং ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এডভান্স করতে বেশিরভাগ বাংলাদেশী নবজাগরীতার জন্য শিক্ষার সুযোগ আছে। ইন্টারনেটে উপহার্থ শিক্ষা, অনলাইন কোর্স, এবং ট্রেনিং সেশন হওয়ায় এই বৃদ্ধির জন্য একটি ভাল সুযোগ প্রদান করা হয়েছে।

          3. কাজ করার মৌল্য এবং জীবনযাপন: ফ্রিল্যান্সিং একজন ব্যক্তির জীবনযাপনের আদর্শ মৌল্য অনুভব করতে পারে, যাতে কাজের সময় এবং স্থানে মৌল্যবান জীবনযাপন করতে সহায়ক হয়। এটি বেকারির জন্য একটি আদর্শ সমাধান হতে পারে যেটি ব্যক্তিদের মধ্যে পৃষ্ঠভূমি সৃষ্টি করতে সাহায্য করে।

          4. তথ্য ও কমিউনিকেশন টেকনোলজি (ICT): বাংলাদেশে তথ্য ও কমিউনিকেশন টেকনোলজি সেক্টরে বৃদ্ধি হয়েছে, যা বিশেষভাবে ফ্রিল্যান্সারদের কাজে সুযোগ সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ইনটারনেট সংযোগের সুবিধা, বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রযুক্তি স্কুলের বৃদ্ধি, এবং আপনির কাজের জন্য একটি সুযোগ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।

          এই সমস্ত কারণের সমন্ধে পরিসংখ্যান এবং সুস্থ শিক্ষার বিকল্প হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশে একটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে এবং এটি বেকারি সমস্যার কিছু দিকে মার্গনিক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করতে পারে।

      5. ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং বেকারদের সংখ্যা কমানোর একটি কারণ হতে পারে কারও জন্য এটি একটি আর্থিক সহানুভূতির উপায় হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে বা আউটসোর্সিং করার মাধ্যমে, ব্যক্তিরা স্বনির্ভরশীল ভাবে কাজ করতে পারে এবং নিজের কাজ সময় অনুযায়ী পরিচালনা করতে পারে। এটি তাদের আয়ের সূত্রে একটি অভিজ্ঞান হতে পারে এবং বৃদ্ধি করার একটি উপায় হতে পারে।

        ফ্রিল্যান্সিং এর একটি অন্যান্য উপভোগ হতে পারে স্বাধীনতা এবং স্বয়ং নিয়ন্ত্রণে কাজ করার সুযোগ যা বেকারদের জন্য আত্মবিশ্বাস এবং আত্মনির্ভরতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা সমৃদ্ধি পেয়ে যাওয়া সম্ভাবনাও তাদের উপর একটি বিশেষ প্রভাব ফেলতে পারে।

        ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং কারও জন্য জীবনযাত্রায় বৃদ্ধি আনতে পারে কারও পারিবারিক স্থিতির উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং সম্প্রদায়িক উন্নতি করতে পারে। এটি আছে যে ফ্রিল্যান্সিং করা ব্যক্তির জন্য প্রয়োজন হয় না যে আছে যে কোনও একটি নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকার জন্য।

        এই সমস্যা সমাধানের একটি দিক হতে পারে এই ফিল্ডে দক্ষ বৃদ্ধি এবং যোগাযোগ প্রদান করতে এবং তাদের জন্য প্রযুক্তিগত সম্মানযোগ্যতা বানাতে বৃদ্ধি করতে। সরকার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এবং ব্যবসায়ী সমূহ তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে এবং তাদের উপর প্রযুক্তিগত যোগাযোগ দক্ষতা পরিষ্কার করতে পারে।

    6. মৌল্যবান প্রশিক্ষণ: ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ব্যক্তিগত ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ অধিক মৌল্যবান হতে পারে, এবং এই প্রশিক্ষণ অনেকেই অনলাইনে পাওয়া যায়। বাংলাদেশের যাত্রায়াত মাধ্যমে এই প্রশিক্ষণের অফার বেশ অধিক রয়েছে।

Post a Comment

Previous Post Next Post